Skip to main content

Posts

Showing posts from June, 2020

ইন্ডিয়ার ট্রেনের টিকিট

অহেতুক ঝামেলা ছাড়াই বাংলাদেশে বসে নিজেরাই ইন্ডিয়ার ট্রেনের টিকিট কেটে ফেলুন কোনরুপ দালাল বা এজেন্সির বা Apps এর সাহায্য ছাড়াই।২০ দিনের এক ভয়াবহ 🙂 প্লান নিয়ে ঢাকা > কলকাতা > আগ্রা > দিল্লী > মানালী > ডালহউসি ( কাশ্মীর বিদেশীদের জন্য বন্ধ তাই কাশ্মিরের খুব কাছের এই জায়গা নির্বাচন ) > আম্রিতাসর ( পাঞ্জাব ) > কলকাতা এর প্লান করা । ফেব্রুয়ারিতে যাচ্ছি । শুরু থেকে চিন্তায় আছি । আমাদের গ্রুপ মেম্বার ৪ জন থেকে কমে শেষে তিনে গিয়ে ঠেকেছে । এটা আমাদের প্রথম ইন্ডিয়া ভ্রমণ । তারুপর আমরা প্রথম দিন কলকাতায় থাকব না । সবার শেষে কলকাতা ঘুরা ঘুরি । ট্রেনের টিকিট পাওয়া নিয়ে অনেক টেনশনে ছিলাম । দালাল , এজেন্সি এসব থেকে সব সময় দূরে থাকার চেষ্টা করেছি । অনেক খুজা খুজির পর অবশেষে আল্লাহর রহমতে পেয়ে গেলাম সুযোগ 🙂 এবার শুনুন কিভাবে ইন্ডিয়ার যেকোন ট্রেনের টিকিট দালাল ছাড়া বাংলাদেশ থেকেই কিনবেন কোন রুপ Extra চার্জ ছাড়াই । প্রথম ধাপ: প্রথমে আপনাকে  www . irctc . co . in  একটা অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে । এখানে অ্যাকাউন্ট করাটা ঝামেলার আবার বুদ্ধি থাকলে সোজা । এখানে অ্যাকাউন্ট করতে হলে একট...

মেঘের রাজ্য মেঘালয় ভ্রমণ

মেঘালয় ট্যুর ৫ রাত ৪দিন।ভিসা প্রসেসিং আর ট্রাভেল ট্যাক্স সহ ৮২০০ টাকায় সকল খরচ। কোথায় যাবেন, কোথায় থাকবেন, ঘুরবেন, খরচ সহ বিস্তারিত তথ্য দিয়ে দিলাম। আসা করি লেখা টি পড়ে আপনি নিজে মেঘালয় ঘুড়ে আসতে পারবেন কোন ঝামেলা ছাড়া। মেঘালয় যাওয়ার কথা ভাবছেন? ভালো কোন গ্রুপ বা কোন প্যাকেজ পাচ্ছেন না? একা গেলে খরচ বেশি তাই ইচ্ছা থাকা সত্যও যেতে পারছেন না? তাহলে আপনার জন্যই আমার এই লেখা।আপনার ভ্রমনে বিন্দু পরিমানে উপকারে আসলেও আমার কষ্ট করে লেখা সার্থক। ছোট বেলা থেকেই মেঘ ছোয়ার ইচ্ছে ছিলো প্রবল। সাজেক(খাগড়াছড়ি) আর নীলগিরি(বান্দরবন) ভ্রমনে মেঘের খেলা দেখে মেঘের প্রতি দুর্বলতা আরও বেশী বেড়ে যায়।ভাবতে থাকি কিভাবে মেঘ আরও কাছ থেকে ধরা-ছোঁয়া যায়।অবশেষে অপেক্ষার পালা শেষ হলো।মেঘ ধরার স্বপ্ন নিয়ে মেঘের রাজ্য “মেঘালয়” গেলাম। আমি গত ১৫অক্টোবর রাতের গাড়িতে মেঘালয় যাই এবং ২০তারিখ ফিরে আসি। ভিসা প্রসেসিংঃ ৮০০টাকা। ট্রাভেল ট্যাক্সঃ ৫০০টাকা। ১ম রাতঃ বাসা থেকে সায়দাবাদঃ৩০টাকা। ঢাকা টু তামাবিল(জাফলং ও একই ভাড়া)বাস ভাড়াঃ ৪০০টাকা। রাতের খাবার(হোটেল উজানভাটা) ১০০টাকা। সকালের নাস্তা(বর্ডার সংলগ্ন চায়ের দোকান) ৩০টাকা। বাং...

ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য কিছু প্রয়োজনীয় টিপস

আপনার সত্যিকারের ভ্রমণপিপাসু মন আর খানিকটা সচেতনতাই কিছু উপায় নিয়েই সাজানো হয়েছে আজকের এই লেখাটি। আমাদের সব কাজ গুলো গুছিয়ে করা উচিত তাহলে প্রত্যেকটা কাজ করেই আলাদা একটা মজা পাওয়া যায়। তাই সব কাজ প্ল্যানিং করে করা উচিত। ১. ট্যুরে সারাদিন কী করবেন, তা আগেই একটি পরিকল্পনা করুন। এতে সারাদিনে সময় কিছু বাঁচবে, সব রকম পরিস্থিতির জন্যও আপনি মোটামুটি প্রস্তুত থাকবেন। ২. ট্যুরে ঠিক কত টাকা খরচ করবেন, সে ব্যাপারটি আগে থেকেই ঠিক করে নিন। তারপর বাজেট অনুসারে খরচ করুন। মানে রাখবেন, এ ক্ষেত্রে বেহিসাবি হলে আপনার সামনে হাজির হতে পারে নানা ঝুট-ঝামেলা থেকে শুরু করে বড় ধরনের দুর্যোগ! ৩. অবশ্যই কোথাও ঘুরতে যাওয়ার আগে ওয়েবসাইটে এবং ট্যুর গাইডবুক থেকে সে স্থান সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন। ট্যুরিজম ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে সেখানের সম্পর্কিত হোটেল বা এয়ারলাইনে কী কী অফার চলছে তা জেনে নিন এবং দাম তুলনা করে নিন। ৪. ট্যুরে সব যে সুষ্ঠ-সুন্দর হবে- এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। না চাইলেও সামনে পড়তে পারে অনাকাঙ্ক্ষিত নানা ঝামেলা। সেগুলো কীভাবে সামলাবেন, তার প্রাথমিক প্রস্তুতি আগে থেকে নিয়ে রাখাই ভালো। ৫. কী কী ...

সৌন্দর্যের সন্ধানে টাঙ্গুয়ার হাওর

  টলমলে নীল জল আকাশের রং চুরি করে নিত্য খেলা করে, পাহাড়ের কোলে ঘুমিয়ে পরে সাদা মেঘের দল। সারি সারি গাছ প্রতিনিয়ত স্নান করে জলের বুকে পবিত্রতা আর স্নিগ্ধতার জানান দেয়। সূর্য একরাশ হাসি নিয়ে জেগে উঠে পাহাড়ের বুক চিড়ে। কল্পনা নয়, সত্যি এ যেন মর্তের মাঝে স্বর্গের হাতছানি। না এ চিত্র কোন বিদেশ বা হলিউডের সিনেমার নয় এদেশেরই একটি স্থানের, যার নাম টাঙ্গুয়ার হাওর।বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর ও ধর্মপাশা উপজেলার ১৮ মৌজায়, ৫১টি জলমহালের সমন্বয়ে নয় হাজার ৭২৭ হেক্টর অঞ্চল নিয়ে টাঙ্গুয়ার হাওড় গড়ে উঠেছে। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বড় জলাভূমি। বর্ষাকালে হাওরটির আয়তন দাঁড়ায় প্রায় ২০ হাজার একর। ভারতের মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত টাঙ্গুয়ার হাওড়। মেঘালয় পর্বত থেকে প্রায় ৩০টি ঝরনা এসে সরাসরি মিলেছে হাওরের পানিতে। সারি সারি হিজল-করচ শোভিত, পাখিদের কলকাকলিতে সদা মুখরিত টাংগুয়ার হাওর। এটি মাছ, পাখি এবং অন্যান্য জলজ প্রাণীর এক বিশাল অভয়াশ্রম।জীববৈচিত্র ও সৌন্দর্যের কারণে টাঙ্গুয়ার হাওরের সুনাম শুধু সুনামগঞ্জ বা বাংলাদেশেই নয়, দেশের বাইরেও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। জীব বৈচিত্র্য সমৃদ...

মন প্রশান্তির হাজাছড়া ঝর্ণা

হাজাছড়া ঝর্ণা উঁচুনিচু পাহাড় আর টিলা দ্বারা বেষ্টিত রাঙামাটি জেলা দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত সবুজের অদ্বিতীয় আবাসস্থল। পাহাড়ি এলাকা বলে রাঙামাটির আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে প্রচুর ঝিরিপথ, ঝর্ণা আর ছড়া। তাই রোমাঞ্চপ্রেমীদের পছন্দের তালিকায় উপরের সারিতে রাঙামাটি জেলা জায়গা করে নেয় সবসময়। দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ কৃত্রিম লেক কাপ্তাই লেক এই জেলাতেই অবস্থিত। রাঙামাটি আর কাপ্তাই নিয়ে লেখার আছে অনেক কিছু, তবে আজ এই জেলায় অবস্থিত হাজাছড়া ঝর্ণা সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করবো, যাকে অনেকে খাগড়াছড়ি জেলার অন্তর্গত ভেবে ভুল করে। রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার বাঘাইহাট নামক জায়গায় অবস্থিত হাজাছড়া ঝর্ণাটি। অবস্থান অনুসারে ঝর্ণাটি রাঙামাটি জেলার অন্তর্গত হলেও ভ্রমণের জন্য খাগড়াছড়ি জেলা দিয়েই যাওয়াটাই সহজতর। তাই অনেকে ঝর্ণাটিকে খাগড়াছড়ি জেলার অন্তর্গত ভেবে ভুল করে। পাহাড়ি এ ঝর্ণাটি দিনকে দিন সাজেকগামী পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কারণ সাজেক যাবার পথে বাঘাইছড়ি আর্মি ক্যাম্পের আগেই এর অবস্থান। তাই সাজেক যাওয়ার পথে কিংবা ফিরতি আসার পথে প্রকৃতির এই অনিন্দ্য সৃষ্টিতে ঢুঁ মারা এক প্রকার আবশ্যক...

প্রথম বান্দরবান দর্শন: মেঘের আড়ালে নীলাচল

এক ঘুমে দুপুর পেরিয়ে বিকাল হবো হবো করছে, তখন আমরা আবার বের হলাম নীলাচলের পথে। হাতে সময় কম বিধায় ঠিক করলাম স্বর্ণ মন্দির আর যাব না। একদিনে যা দেখেছি এই ঢের। বাবাকে নিয়ে যে বান্দরবান এতটা কভার করতে পারবো তা ছিল ধারণার বাহিরে। আমার বাবার চোখে শিশুর আনন্দ দেখলাম। মানুষটা এখন ঘর থেকে বের হতে চায় না। অথচ ঘর থেকে বের হলে তাকে আবার বেঁধে রাখা যায় না। তার কাছে ছোটবেলায় শুনতাম সাত টাকায় ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ ঘোরার গল্প। আমার বাবার জীবনেও আছে বিচিত্র ভ্রমণ অভিজ্ঞতা। আমার ভ্রমণের প্রতি আগ্রহ তৈরি করার পিছে বাবার অবদান কম নয়। যাই হোক, আমাদের সেই পুরনো পথের সাথী চান্দের গাড়ীকে সঙ্গী করে আবার নীলাচলের নীলিমায় হারাতে বের হয়ে পড়লাম পথের খোঁজে। এত সবুজ একটানা দেখেও চোখের ক্লান্তি আসে না। চোখের ব্যায়ামের সাথে ফুসফুসে প্রবেশ করছে বিশুদ্ধ বাতাস। নীলাচল শহর থেকে বেশি দূরে নয়। মাত্র ৫ কি.মি। তাই বের হয়ে বেশিক্ষণ সময় লাগলো না নীলাচল পৌঁছাতে। নীলাচল পৌঁছে যথারীতি আমরা টিকেট কেটে ভিতরে প্রবেশ করলাম। চারদিকে কী শান্ত সবুজের সমাহার। স্থিরতার মাঝে সবুজের অনাবিল দিগন্তে ভেসে বেড়াচ্ছে মেঘের আস্তরণ। এখনও মেঘ ভেলা বানানো...

ঢাকার পাশে ছোট্ট কক্সবাজার ‘মৈনট ঘাট’

আমরা সাধারণত পরিচিত জায়গা ছাড়া ঘুরতে যাওয়ার কথা চিন্তা করতে পারি না। নিরাপত্তার কারণেও আমরা অনেক জায়গায় যেতে চাই না। যান্ত্রিক নগরী ঢাকার আশেপাশে ঘুরার জায়গার সীমাবদ্ধতার কারণেও ছুটির দিনগুলো অনেকেই ঘুমিয়ে কাটায়। ছুটির দিনে অথবা কর্মব্যস্ততার ফাঁকে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন মিনি কক্সবাজার খ্যাত মৈনট ঘাট। ঢাকার খুব কাছেই পদ্মা দেখতে আর নৌকা ভ্রমণে যেতে পারেন নবাবগঞ্জের দোহার উপজেলার মৈনট ঘাটে। এখানে আসলে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকবেন পদ্মার অপরূপ জলরাশি দেখে। বিস্তীর্ণ জলরাশি আর নদীর বুকে জেলেদের সারি সারি নৌকা দেখলে মনে হবে আপনি কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে আছেন। 📷 এ জায়গা এখনো সবার কাছে পরিচিত না হওয়ায় অনেক ভ্রমণপিপাসু মানুষই বঞ্চিত হচ্ছে এই সৌন্দর্য উপভোগ করা থেকে। খুব ভোরবেলা আসলে পাবেন সারারাত জেলেদের ধরা ইলিশসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছের বাজার। চাইলে মাছ কিনতেও পারবেন।মৈনট ঘাটের সৌন্দর্য উপভোগ করার শ্রেষ্ঠ সময় বর্ষাকাল। পদ্মার পাড়ে বসে সূর্যাস্ত উপভোগ করাও মন্দ হবেনা। ছুটির দিনগুলোতে আশেপাশের স্থানীয় লোকজন পদ্মার বুকে স্পীডবোট আর ট্রলার নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। দূরদুরান্ত থেকেও আসেন অনেকে। ঘাটের পাশাপাশি দ...

ইসলামে ভ্রমণের গুরুত্ব

জ্ঞানীগুণীরা বলেন, পর্যটন হলো জ্ঞানসমুদ্রের সন্ধান। প্রফুল্ল মন ও শারীরিক সুস্থতার জন্য মাঝে মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করা খুব উপকারী। ভ্রমণ মানুষের মনের পরিধিকে বিস্তৃত করে। অন্যদিকে আল্লাহতায়ালাও তার প্রিয় বান্দাদের ভ্রমণ করতে বলেছেন। যেন তারা স্বচক্ষে দেখতে পারে সৃষ্টির বিশালতা ও দুনিয়ার রূপ। এ প্রসঙ্গে কোরানে কারিমে আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, “আপনি বলুন! [হে প্রিয় হাবিব] তোমরা পৃথিবীতে ভ্রমণ করো এবং দেখ, কীভাবে সৃষ্টিকর্ম শুরু করেছেন”।[সুরা আনকাবুত : ২০] বিশ্বময় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে আল্লাহর সৃষ্টির লীলা রহস্য। এই সৃষ্টি রহস্য ও ঐতিহাসিক নিদর্শনাদি মানুষকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে প্রতি মুহূর্ত। বিখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতা বলেছেন, “ভ্রমণ স্রষ্টার সৃষ্টি রহস্য জানায়, ভ্রমণ আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায়”। প্রত্যেক মানুষেরই সাধ্যানুসারে কাছে কিংবা দূরে ভ্রমণের মাধ্যমে স্রষ্টার বৈচিত্র্যময় সৃষ্টিকে দেখে অন্তরকে বিকশিত করা উচিত। মহান আল্লাহর বিশাল সৃষ্টি দর্শন, উপার্জন, জ্ঞান আহরণ, রোগ নিরাময় এবং আÍশুদ্ধির জন্য ভ্রমণ করার নির্দেশ রয়েছে ইসলামে। কেউ যদি সওয়াবের নিয়তে ভ্রমণ করে, পুরো ভ্রমণই তার সওয়াব অর্জন হ...

ভাসমান পেয়ারা বাজারের সৌন্দর্য

ভাসমান পেয়ারা বাজারের সৌন্দর্যঃ   ভাসমান পেয়ারা বাজার ভ্রমনের যথার্থ সময় হচ্ছে জুলাই-আগস্ট মাস । ২ রাত এবং ১ দিনের ট্যুরে এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় ভাসমান পেয়ারা বাজার, ঐতিহ্যময় 'দুর্গাসাগর দিঘী' এবং দক্ষিন এশিয়ার অন্যতম সুন্দর মসজিদ 'গুটিয়া বাইতুল আমান জামে মসজিদ' ঘুরে আসার ভ্রমন বৃত্তান্ত : লঞ্চে তিন উপায়ে ভাসমান পেয়ারা বাজার ঘুরতে যাওয়া যায় - যেভাবে যাবেন ঃ  ১। ঢাকা-বরিশাল রুটের লঞ্চ ঢাকা লঞ্চ টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন রাত ৮:৩০-৯:০০ টার মধ্যে বরিশালের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে। ডেকে ভাড়া:২০০ টাকা। বরিশাল লঞ্চ টার্মিনাল থেকে চৌরাস্তা অটো/রিস্কায় ভাড়া-১০ টাকা। চৌরাস্তা থেকে স্বরূপকাঠির উদ্দেশ্যে বাস যায়। ভাড়া -৫০ টাকা।আপনি চাইলে বানারীপাড়া বাস স্ট্যান্ডেও নামতে পাড়েন-এক্ষেত্রে ভাড়া -৪০ টাকা। ২)ঢাকা-হুলারহাট ভান্ডারিয়া রুটের লঞ্চ প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬:৩০ এবং ৬:৪৫ টায় মিনিটে যাত্রা শুরু করে।ডেকে ভাড়া :২০০ টাকা। এই লঞ্চে আপনি সরাসরি বানারীপাড়া লঞ্চ টার্মিনালে নামতে পাড়েন অথবা আপনি বানারীপাড়া লঞ্চ টার্মিনালের পরের ঘাট ছারছিনা নৌঘাট/স্বরূপকাঠি লঞ্চ টার...

আসুন ঝর্ণার রানী সম্পর্কে জেনে আসি

  জাদিপাই_ঝর্ণা  (Jadipai Waterfall)  বাংলাদেশের বান্দরবানে অবস্থিত। বান্দরবানের সব চেয়ে উঁচু গ্রাম পাসিং পাড়া, পাসিং পাড়া হয়ে খাড়া পথ নেমে গেছে জাদিপাই পাড়া। পাসিংপাড়ার উপর থেকে জাদিপাই পাড়াকে দেখলে মনে হবে যেন সবুজের কোলে ঘুমিয়ে থাকা একটা ছোট্ট গ্রাম। পথটা এতো বেশী খাড়া যে, কোন কোন অংশে পা ফেলা সত্যিই কঠিন। ৩০/৪০ মিনিট এই পথে হাটলেই জাদিপাই পাড়া। জাদিপাই পাড়ায় ঢোকার মুখে বাশের গেইট। এমন খাড়া ঢাল বেয়ে শুধুই নেমে যাওয়া তাও আবার দুই হ াতে নিজের এইম ঠিক রাখার জন্য দুটি লাঠি নিতে হয়। জাদিপাই পাড়া থেকে আরো প্রায় ৩০ মিনিট হাটলেই আপনি পৌছে যাবেন জাদিপাই ঝর্ণাতে। তবে জাদিপাই পাড়ার পর থেকে পথ আর তত বিপদজনক নয় অনেকটা পথই একেবারে সমতল কিন্তু ঝর্ণার কাছের অংশটা খুবই বিপদজনক পিচ্ছিল আর খাড়া। মিষ্টি মধুর কলকলানিতে পাথরের ধাপ বেয়ে নেমে অসম্ভব সুন্দর এই ঝর্ণার নামই জাদিপাই ঝর্ণা। উঁচু পাহাড় আর চার দিকে সবুজের সমারোহ। নির্মল নিস্তব্ধতা। মাঝে পাহাড়ের বুক চিরে স্বচ্ছ পানির ধারা পাথর বেয়ে নিচে নেমে আসছে। বান্দরবান (Bandarban) এর কেওক্রাডং পাহাড় থেকে জাদিপাই ঝর্ণাটির দূরত্ব প্রায় দেড় ক...